বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার সভাপতি মোঃমোসলেহ উদ্দিন হাওলাদার আরিফের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে মূল্যবান বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক কাজী মায্হারুল ইসলাম দোলন।
বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক ও স্বেচ্ছাসেবকদল সভাপতি এএনএম মাসুমের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার সাবেক আহবায়ক মো:দেলোয়ার হোসেন,প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত আলী স্বপন,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো:লুৎফুল কবির,মো:জামিল হোসাইন,বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তারিক উল ইসলাম তারেক,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু সায়েম মোহাম্মদ সুমন,সাংগঠনিক সম্পাদক মো:নাসিম উদ্দিন আহম্মেদ,কোষাধ্যক্ষ কামরুল হাসান আজাদ,বিএনপি ভিক্টোরিয়া স্টেট বিএনপির প্রধান উপদেষ্টা মো:জালাল উদ্দিন কুমু,সভাপতি মো:শরীফ আল মামুন দোলন,সাধারন সম্পাদক তৌহিদ পাটওয়ারী,যুবদল অস্ট্রেলিয়ার সাধারন সম্পাদক খাইরুল কবির পিন্টু,সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জাকির হোসেন রাজু,স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মৌহাইমেন খান মিশু,বিএনপির সমাজ কল্যান সম্পাদক এস এম খালেদ,সাহিত্য সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন,নিউ সাউথওয়েলস বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অনুপ আন্তনী গোমেজ,যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক জেবল হক জাবেদ,স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক মোহাম্মদ জুম্মন হোসেন,মো:দিলোয়ার হোসেন,মো:মতিয়ার রহমান,সাহাবুর রহমান,মো:হাবিব মিয়া।
ডক্টর মায্হারুল ইসলাম দোলন বলেন,দেশমাতা বেগম খালেদা জিয়া এবং দেশনায়ক তারেক রহমান বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের ইচ্ছা আখাংকা গণতন্ত্রও স্বার্বভৌমত্বের প্রতীক।বেগম খালেদা জিয়াকে কারাদন্ড, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গণহারে মিথ্যা মামলা ও গ্রেফতার, সভা-সমাবেশ করতে না দেয়া ও বিরোধী দলের আলোচনার দাবি প্রত্যাখ্যান করে দিনকে দিন এক দলীয় শাসনের তীকে যাচ্ছে।অস্ট্রেলিয়া বিএনপির নেতৃবৃন্দদের উদ্যশ্যে বলেন,দেশে বিদেশে এক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন আরো বেগবান না করলে বাংলাদেশের গণতন্ত্র মানুষের ভোটারধিকার আইনের শাসন কখনো ফিরে পাওয়া যাবেনা।
মোঃদেলোয়ার হোসেন বলেন,আওয়ামী লীগ ‘পুরোপুরি জনবিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়েছে বলেই বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখে নির্বাচনে যাওয়া সম্ভব হবে বলে মনে করছে। আজকে যদি বিএনপি নির্বাচন করে,সকল বিরোধী দল নির্বাচন করে, তাহলে তাদের ভরাডুবি হবে।
লিয়াকত আলী স্বপন বলেন,আজ আওয়ামীলীগ সরকার সব সাজাপ্রাপ্তদের নিয়ে মন্ত্রীত্বে বসিয়ে রেখেছেন। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে বন্দুকের নল দিয়ে বের করে এই সরকার বিচার বিভাগকে শেষ করে দিয়েছে।বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কোথায়?ক্ষমতাসীনদল নিম্ন আদালতের সব ক্ষমতা নিয়ে নিয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে মোঃমোসলেহ উদ্দিন হাওলাদার আরিফ বলেন,জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে সরকারের উচ্চপদস্থ অবস্থান থেকে কুৎসিত এবং প্রপাগন্ডা দেখে হয় আওয়ামীলীগ আগামী নির্বাচনে বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচন করতে ভয় পাচ্ছে।কারন বাংলাদেশের মানুষ সরকারের হত্যা ঘুম খুন এবং ব্যাংক লুটপাট ও দুঃশাসনে অতিষ্ঠ।