এশিয়ান বাংলা ডেস্ক : বৃটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ জানিয়েছেন অভিবাসন আইনের যেসব বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে, তিনি সেগুলো ইতিমধ্যে পর্যালোচনা শুরু করেছেন। বিশেষ করে শিক্ষার্থী ভিসা (স্টুডেন্ট ভিসা) এবং কর্মসংস্থান ভিসার (ওয়ার্ক পারমিট, যা টিয়ার ২ নামে পরিচিত) বিদ্যমান কঠোরতা সংস্কারে আভাস দিয়েছেন। বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মন্ত্রী সাজিদ জাভিদ রোববার এসব কথা জানান। প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের অভিবাসন নীতির কিছু বিষয়ে তিনি প্রকাশ্যে দ্বিমত পোষণ করেন। তাঁর কথায় অভিবাসন নীতি শিথিল করার স্পষ্ট ইঙ্গিত রয়েছে। সাজিদ জাভিদ আরও বলেন, টিয়ার ২ ভিসায় দক্ষ কর্মী আনার ক্ষেত্রে বার্ষিক কোটা নির্ধারণের বিষয়টি ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর।
বিদেশি শিক্ষার্থী সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রকৃত পক্ষে খুব অল্পসংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থী কোর্স শেষ করার পর যুক্তরাজ্যে থেকে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ফলে অভিবাসন আধিক্যের জন্য বিদেশি শিক্ষার্থীদের দায়ী করা অযৌক্তিক। অবৈধ ব্যক্তিদের বসবাস অসহনীয় করে তুলতে থেরেসা মে ‘বিরূপ পরিবেশ’ (হস্টাইল এনভায়রনমেন্ট) সৃষ্টির যে নীতি অবলম্বন করেছিলেন, তার সঙ্গেও দ্বিমত পোষণ করেন জাভিদ। তিনি বলেন, ওই শব্দজোট ব্যবহার করতে রাজি নন তিনি। তার চাওয়া ন্যায়সংগত অভিবাসন আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন। জাভিদ দাবি করেছেন মন্ত্রিসভার অনেকেই তার সঙ্গে একমত। তবে দেখার বিষয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ওই অবস্থানের বিষয়ে তেরেসা মে’র সরকার কতটা আমলে নেয়।
Trending
- রফিকুল টাওয়ার হ্যামলেটসের পাবলিক গভর্নর হিসেবে পুনঃনির্বাচিত
- দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টার প্রতিবাদে লন্ডনে ইআরআইয়ের মানববন্ধন
- আইসিটি মন্ত্রণালয়ের বিসিসি এবং এটুআইসহ দুর্নীতিবাজদের তালিকা প্রকাশ করে পদত্যাগের আল্টিমেটাম দিল শিক্ষার্থীরা
- করিডোর চুক্তি বাতিলের দাবিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে ইআরআইয়ের বিক্ষোভ সমাবেশ
- ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করতে প্রয়োজন দেশপ্রেমিকদের ঐক্যবদ্ধ লড়াই : ফাইট ফর রাইট ইন্টারন্যাশনাল
- লন্ডনে রাইটস অফ দ্যা পিপলস এর ভারতীয় হাইকিমশন ঘেরাও কর্মসূচি
- লণ্ডনে জিবিএএইচআর এর ইন্ডিয়ান হাইকমিশন ঘেরাও ও বিক্ষোভ সমাবেশ
- বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় গণমানুষকে সোচ্চার হতে হবে