এশিয়ান বাংলা ডেস্ক : ভারতের ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবের জন্ম বাংলাদেশে নয়। বরং, ভারতে। মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা বিষয়টি জানিয়েছেন। ভারতের পিটিআই’র খবরে বলা হয়, বিপ্লব কুমার দেবের উইকিপিডিয়া প্রোফাইলে তার জন্মস্থান বাংলাদেশে বলে উল্লেখ করা হচ্ছে বারবার। এ কারণেই বিষয়টি স্পষ্ট করার উদ্যোগ নেয় মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়।
কার্যালয়ের ওই কর্মকর্তা বলেন, ত্রিপুরার গোমতি জেলার জামজুরিতে জন্মগ্রহণ করেন। তার ভাষ্য, ‘২রা আগস্ট থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি মুখ্যমন্ত্রীর প্রোফাইল পাতায় কিছু ভুল তথ্য সন্নিবেশিত করা হয়েছে।’
২রা আগস্ট থেকে ৪ঠা আগস্টে বিজেপি-দলীয় মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবের উইকিপিডিয়া প্রোফাইলে তার জন্মস্থানের নাম বারবার এডিট করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রীর পিতা হিরুধন দেবের নাগরিকত্ব সনদ অনুযায়ী, তিনি ১৯৬৭ সালের ২৭শে জুন থেকে তিনি ভারতের নাগরিকত্ব। ওই সনদ গণমাধ্যমকে দেখানো হয়েছে। এতে দেখা যায়, হিরুধন দেব ছিলেন জামজুরির বাসিন্দা। তার পেশা ছিল কৃষি।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার বেশ অনেক চেষ্টা দেখেছি আমরা। এসব অনাকাঙ্খিত।’
প্রসঙ্গত, বিপ্লব কুমার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর বাংলাদেশের অনেক সংবাদমাধ্যমে খবর আসে যে, তিনি বাংলাদেশের চাঁদপুরের কচুয়ার সন্তান। কচুয়ার সহদেবপুর পূর্ব ইউনিয়নের বাসিন্দা হিরুধন দেব ও মিনা রানি দেবের একমাত্র ছেলে তিনি। একটি সংবাদে বলা হয়েছে, যুদ্ধের সময় হিরুধন ও মিনা রানি ত্রিপুরায় চলে যান। বিপ্লবের চাচা প্রাণধন কচুয়া উপজেলার একটি সংখ্যালঘু অধিকার রক্ষা সংগঠনের সভাপতি। তিনি জানান, বিপ্লবকে তার মা বাংলাদেশে থাকতে গর্ভ ধারণ করেন। তবে বিপ্লবের জন্ম হয় ত্রিপুরায়।
Trending
- রফিকুল টাওয়ার হ্যামলেটসের পাবলিক গভর্নর হিসেবে পুনঃনির্বাচিত
- দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টার প্রতিবাদে লন্ডনে ইআরআইয়ের মানববন্ধন
- আইসিটি মন্ত্রণালয়ের বিসিসি এবং এটুআইসহ দুর্নীতিবাজদের তালিকা প্রকাশ করে পদত্যাগের আল্টিমেটাম দিল শিক্ষার্থীরা
- করিডোর চুক্তি বাতিলের দাবিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে ইআরআইয়ের বিক্ষোভ সমাবেশ
- ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করতে প্রয়োজন দেশপ্রেমিকদের ঐক্যবদ্ধ লড়াই : ফাইট ফর রাইট ইন্টারন্যাশনাল
- লন্ডনে রাইটস অফ দ্যা পিপলস এর ভারতীয় হাইকিমশন ঘেরাও কর্মসূচি
- লণ্ডনে জিবিএএইচআর এর ইন্ডিয়ান হাইকমিশন ঘেরাও ও বিক্ষোভ সমাবেশ
- বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় গণমানুষকে সোচ্চার হতে হবে