তালা ভেঙ্গে কক্ষে প্রবেশ করলেন ভিপি নূর । এর আগে ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুরের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন ‘মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চে’র একাংশের নেতাকর্মীরা। আজ সকাল ১১টায় এ ঘটনা ঘটে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ তার কুশপুত্তলিকাদাহ করে। বিকাল পাঁচটার দিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা না পেয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে তালা ভেঙে কক্ষে প্রবেশ করেন তিনি।
সন্ধ্যায় কোটা সংস্কারের সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহবায়ক মো. রাশেদ খান বিষয়টি জানিয়েছেন।সংগঠনটির যুগ্ম আহবায়ক মো. রাশেদ খান জানান, প্রক্টরকে তালা খুলে দেওয়ার জন্য তার অফিসে গেলে তিনি ভিপি ও আমাদের সাথে অশোভন আচরণ করে। এমনকি আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত ছাত্র হওয়ার পরেও আমাদের অছাত্র বলে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, প্রশাসনের কাছে তালাবদ্ধ কক্ষে প্রবেশের সহায়তা চাওয়ার পরেও কোন সহায়তা না পেয়ে অবশেষে ভিপি সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়ে তালা ভেঙে তার রুমে প্রবেশ করেন। এর আগে দুপুরে ডাকসু ভবনের সামনে অধ্যাপক ড. আ ক ম জামাল উদ্দিনের নেতৃত্বে মানববন্ধন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে নুরের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেধে দেয়া হয় সংগঠনটি।এদিকে ফাঁস হওয়া ফোনালাপের একটি কণ্ঠ যে তারই তা ইতিমধ্যে স্বীকার করেছেন ভিপি নুর। বিষয়টি পরিস্কার করতে ভিপি নুর মঙ্গলবার রাতেই ফেসবুক লাইভে আসেন। সেখানে তিনি দাবি করেন, তার ফোনালাপকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আংশিকভাবে প্রচার করা হয়েছে। অডিও ক্লিপ প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘আমার একটি ফোনালাপ ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আমার পুরোপুরি কথা না শুনিয়ে কিছু অংশ কেটে প্রচার করেছে, যা সাংবাদিকদের নৈতিকতার সঙ্গে যায় না। আমি এর বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদলিপি ও উকিল নোটিশ পাঠাব।’ভিপির তালাবদ্ধ কক্ষ সম্পর্কে নুর বলেন, কক্ষের তালা ভেঙে ডুকে আমি অফিস করেছি। নিয়ম অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত প্রক্টরকে বিষয়টি জানিয়েছি তিনি যেন এ ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা নেন। কিন্তু তার কাছ থেকে আমরা কোন ধরণের সহযোগিতা পাইনি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোন ধরণের সহায়তা না পেয়ে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে তালা ভেঙে কক্ষে প্রবেশ করি।বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমাকে কল দিয়েছিল পরে আমি বলেছি ভিসি স্যারের অনুপস্থিতিতে ডাকসুর অভিভাবক ট্রেজারার স্যার, তার সাথে কথা বলে সমাধান করো। আমি আমার দায়িত্ব পালন করেছি।
মানববন্ধনে নুরের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেধে দেয়া হয় সংগঠনটি।এদিকে ফাঁস হওয়া ফোনালাপের একটি কণ্ঠ যে তারই তা ইতিমধ্যে স্বীকার করেছেন ভিপি নুর। বিষয়টি পরিস্কার করতে ভিপি নুর মঙ্গলবার রাতেই ফেসবুক লাইভে আসেন। সেখানে তিনি দাবি করেন, তার ফোনালাপকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আংশিকভাবে প্রচার করা হয়েছে। অডিও ক্লিপ প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘আমার একটি ফোনালাপ ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আমার পুরোপুরি কথা না শুনিয়ে কিছু অংশ কেটে প্রচার করেছে, যা সাংবাদিকদের নৈতিকতার সঙ্গে যায় না। আমি এর বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদলিপি ও উকিল নোটিশ পাঠাব।’ভিপির তালাবদ্ধ কক্ষ সম্পর্কে নুর বলেন, কক্ষের তালা ভেঙে ডুকে আমি অফিস করেছি। নিয়ম অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত প্রক্টরকে বিষয়টি জানিয়েছি তিনি যেন এ ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা নেন। কিন্তু তার কাছ থেকে আমরা কোন ধরণের সহযোগিতা পাইনি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোন ধরণের সহায়তা না পেয়ে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে তালা ভেঙে কক্ষে প্রবেশ করি।বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমাকে কল দিয়েছিল পরে আমি বলেছি ভিসি স্যারের অনুপস্থিতিতে ডাকসুর অভিভাবক ট্রেজারার স্যার, তার সাথে কথা বলে সমাধান করো। আমি আমার দায়িত্ব পালন করেছি।