Author: এশিয়ান বাংলা

২০০৯ সালের জানুয়ারির সেই বিষণ্ন বিকেল। কিংবা ৯ বছর পর এই জানুয়ারির হতাশার রাত। ২০১২ ও ২০১৬ সালে দুটি এশিয়া কাপের ফাইনালে হারের ক্ষত। ফাইনালে একটির পর একটি হারের হতাশার স্মৃতিতে যোগ হলো নতুন অধ্যায়। আবার কাছে গিয়েও না পাওয়ার যন্ত্রণায় পুড়ল বাংলাদেশ। শেষ বলে ছক্কায় ভারতকে ফাইনাল জেতালেন দিনেশ কার্তিক। মাত্র ৮ বল খেলেছেন কার্তিক। তবু তার ইনিংসটি যেন মহাকাব্যিক। ২৯ রানের অপরাজিত ইনিংসে লিখে দিলেন টুর্নামেন্টের ভাগ্য। বাংলাদেশ দলের মুঠো থেকে যেন ট্রফি ছিনিয়ে নিল সেই ইনিংস। রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে ৪ উইকেটের জয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের চ্যাম্পিয়ন ভারত। প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে রোববার ফাইনালে বাংলাদেশের ১৬৬ রান তাড়ায় শেষ বলে ভারতের প্রয়োজন…

Read More

কথায় বলে ‘অসির চেয়ে মসি বড়’ যা ইংরেজি প্রবাদ ‘পেন ইজ মাইটার দ্যান সোর্ড’ এর ভাবানুবাদ। আর জ্ঞানের এক শক্তিশালি অস্ত্র হল কলম। নিত্যপ্রয়োজনীয় এই কলম কিন্তু একদিনে আবিষ্কার হয়নি। এর আছে বিস্তৃত ইতিহাস। কলম মানে লেখনী। ইংরেজি পেন (pen) শব্দ এসেছে ল্যাটিন শব্দ পেন্না (penna) থেকে, যার মানে হল পাখির পালক। এক কালে পালকের কলম ব্যবহার করা হত। কলম বা লেখনী বা পেন প্রধানত লেখালেখির কাজে ব্যবহৃত একটি উপকরণ। এর ইতিহাস প্রায় ৫ হাজার বছরের। প্রাচীন মিসরীয়রা সম্ভবত প্রথম কলম দিয়ে লেখা শুরু করে। সে সময় অবশ্য কোনো কাগজ ছিল না। তারা লিখত বিভিন্ন গাছের পাতা ও বাকলের ওপর।…

Read More

ইংরেজি পেন (penna) শব্দ এসেছে লাতিন শব্দ পেন্না (pen ) থেকে , যার মানে হল পাখির পালক । এক কালে পালকের কলম ব্যবহার হত, আমাদের বাংলাদেশ তথা ভারতবর্ষে অবশ্য খাগের কলম ব্যবহার হত । কলমের আবিষ্কার : আদিম অবস্থায় মানুষ যখন গুহায় ভিতরে বাস করত তখন গুহার ভিতরের দেওয়ালে কোন তীক্ষ জিনিস দিয়ে ছবি আকঁত বা হিজিবিজি আকঁত যাকে । আবার অনেক সময় কোন পাতা বা শিকারের রস বা রক্ত দিয়ে আকিবুকি কাটত । তার অনেক পরে যখন সভ্যতার একটু একটু উন্মেষ ঘটল তখন কাদামাটির পাটায় বা নরম পাথরে লিখা শুরু করে ,এদের মাঝে চীনে উটের লোম দিয়ে তৈরি তুলির…

Read More

নতুন লেখক হিসেবে একটি বই লেখা শুরু করলেই তা থেকে সফলতা পাওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। এ জন্য প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম। ছাড় দিতে হবে অনেক বিষয়। প্রথম বই থেকেই আর্থিক লাভের আশা করা যাবে না। এ বিষয়ে জানার আছে আরো অনেক খুঁটিনাটি। সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি : বই রচনার পূর্বে নিজের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার প্রয়োজন রয়েছে। এ জন্য চিন্তা করে নিতে হবে যে, হাজার হাজার বই প্রকাশিত হয়। এতসব বইয়ের ভিড়ে কিভাবে আপনার বইটি পাঠকপ্রিয়তা পাবে। এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা যেমন-আকর্ষণীয় নাম, কাহিনী, বিষয়বস্তুর ভিন্নতা কিংবা অন্য কোন বিষয়ে জোর দেয়া। পরিকল্পনা : যদি কখনো বই না লিখেন তাহলে হয়ত…

Read More

ছোট বেলা থেকেই কবিতা লিখতে ভালবাসেন। লেখাকেই পেশা করবেন এমন স্বপ্ন দেখতেন লুতফুন নাহার। কিন্তু সেটা স্বপ্নই রয়ে গেছে। শেষ পর্যন্ত নিজের খরচেই বহু কষ্টে এবার বই মেলায় প্রথম একটি কবিতার বই ছাপিয়ে ফেলেছেন। বলছিলেন, “বই ছাপতে গিয়ে বেশ বেগ পোহাতে হয়েছে। বাংলাদেশে নতুন লেখকদের পাশে দাঁড়ানোর মতো কেউ নেই” একুশের বই মেলায় কথা হচ্ছিল তার সাথে। বই মেলার লেখক কর্নারে, লেখক হয়ে উঠতে চান এমন অনেকেই ঘোরাফেরা করেন। এমন একজন রতনতনু ঘোষ বলছেন, বই লিখে বাংলাদেশে খেয়ে পরে বেচে থাকা যায় না। এটাই একটা বড় সমস্যা। বই ছাপতে গিয়ে বেশ বেগ পোহাতে হয়েছে। বাংলাদেশে নতুন লেখকদের পাশে দাঁড়ানো মতো…

Read More

সৈয়দ আবুল মকসুদ বাংলা একাডেমি চত্বরে, এখন সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত প্রসারিত, একুশের বইমেলা বাংলাদেশের সংবাৎসরিক বৃহত্তম সাংস্কৃতিক ঘটনা। আয়োজনের দিক থেকে এবং স্থায়িত্বের দিক থেকেও। মাসব্যাপী আয়োজন এবং অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যার দিক থেকেও। একুশের বইমেলার আয়োজক সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলা একাডেমি, সহযোগিতা দিয়ে থাকে ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রকাশনা সংস্থাগুলো। তবে ৪৫০ প্রকাশকের মধ্যে এমনও অনেকে আছেন, যাঁদের আর্থিক সামর্থ্য সীমিত, কিন্তু তাঁদের আগ্রহ-উৎসাহ অসামান্য। স্রেফ ব্যবসা তাঁদের লক্ষ্য নয়। সাহিত্য-সংস্কৃতিতে অংশগ্রহণ করাই তাঁদের প্রধান উদ্দেশ্য। এই সবকিছু বিবেচনায় একুশের বইমেলাকে যে প্রাণের মেলা বলা হয়, তা অর্থহীন নয়। এই বইমেলা লেখক, প্রকাশক ও পাঠকের গণ্ডি পেরিয়ে একটি সামাজিক উৎসবে পরিণত হয়েছে। বই…

Read More

ঘাম, রক্ত, এমনকি জীবন দিয়েও পরিবার ও দেশের ভাগ্য পরিবর্তনে ভূমিকা রাখেন তাঁরা৷ গত চল্লিশ বছরে বিদেশ থেকে তাঁরা ১০ লাখ ৪৬ হাজার ৩২ কোটিরও বেশি টাকা পাঠিয়েছেন বাংলাদেশে৷ সরকার কি তাঁদের জন্য বেশি কিছু করেছে? প্রবাসী শ্রমিক সরকারি হিসেব অনুযায়ী গত ৪০ বছরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা কমপক্ষে ১০ লাখ ৪৬ হাজার ৩২ কোটি টাকা পাঠিয়েছেন বাংলাদেশে৷ প্রকৃত অঙ্কটি নিঃসন্দেহে অনেক বেশি হবে৷ পরিবার ও দেশের জন্য এমন অবদান রাখতে গিয়ে অকাতরে জীবনও দিচ্ছেন অনেকে৷ একটি জাতীয় দৈনিকের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭৬ থেকে ২০১৬ সালের মার্চ পর্যন্ত মোট ৯৮ লাখ ৮৯ হাজার ৫৫৫ জন বাংলাদেশি বিভিন্ন দেশে কাজ…

Read More

অনলাইন সাংবাদিকদের জন্য প্রশিক্ষণ কোর্স চালু করেছে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি)। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাকসেস টু ইনফরমেশনের (এটুআই) ই-লার্নিং প্লাটফর্ম ‘মুক্তপাঠে’র আওতায় এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালিত হবে। গত মঙ্গলবার পিআইবি মিলনায়তনে কোর্সের উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। পিআইবির মহাপরিচালক মো. শাহ আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মফিজুর রহমান, তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ ও এটুআইয়ের জনপ্রেক্ষিত বিশেষজ্ঞ নাইমুজ্জামান মুক্তা। হাসানুল হক ইনু বলেন, এ কোর্সের মাধ্যমে সাংবাদিকদের দক্ষতার উন্নয়ন হবে। সাংবাদিক ছাড়াও সাধারণ নাগরিক এতে অংশ নেয়ার সুযোগ পাবেন। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সংবাদকর্মীরা এ কোর্সে অংশ নিয়ে ডিজিটাল সাংবাদিক হিসেবে নিজেদের দক্ষ করে তুলতে…

Read More

জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে সাংবাদিকদের পেশাগতমান উন্নয়নের জন্য পিআইবি জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে শিক্ষানবিশ সংবাদপত্র, টেলিভিশন ও অনলাইন পত্রিকায় কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য বিভিন্ন কর্মশালার আয়োজন করে থাকে। এসব কর্মশালার মধ্যে যেমন মফস্বল ও নবীন সাংবাদিকদের জন্য বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে থাকে, তেমনি বিভিন্ন দেশি ও বিদেশী উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে যৌথ সহযোগিতার ভিত্তিতে ইস্যুভিত্তিক প্রশিক্ষণ কর্মশালা, সভা, সেমিনার আয়োজন করে থাকে। প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজনের পাশাপাশি পিআইবি সাংবাদিকদের জন্য বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দিক-নির্দেশণামূলক বই, পুস্তিকা ও হ্যান্ডবুক তৈরি করে থাকে। যারা পিআইবির বুনিয়াদি ও বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে চান, তারা ফরম (https://goo.gl/Mnizos) পুরণ করে পাঠিয়ে…

Read More

কাছের মানুষ বা বন্ধুবান্ধবকে মনের খবর জানাতে একটা সময় চিঠি লেখার চল ছিল বেশি। কাছের মানুষকে লেখার প্রবণতা হারিয়ে না গেলেও বদলে গেছে চিঠি লেখার ধরন। বিশেষ করে, আজকের তরুণেরা তাদের মনের কথা এখন বেশি লেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এই মাধ্যমে গল্পগুজব বা বার্তা আদান-প্রদানের ব্যবস্থাকে বলা হয় চ্যাটিং। জরিপের তথ্য বলছে, অবসর সময় কাটাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চ্যাটিং করা এখন তরুণদের কাছে খুবই প্রিয় একটি বিষয়। তরুণেরা এখন প্রতিদিন গড়ে ৮০ মিনিটের বেশি সময় চ্যাটিংয়ের পেছনে ব্যয় করে। তরুণদের অবসরের প্রিয় কাজের তালিকায় চ্যাটিং আছে ৫ নম্বরে। ৪১ শতাংশ তরুণ চ্যাটিং করে অবসর কাটায়। আবার নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহারকারী তরুণদের ৯৯ দশমিক…

Read More