মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকেই কট্টর অভিবাসন নীতিমালা প্রণয়ন করেছেন। মুসলিম দেশগুলোতে নিষেধাজ্ঞা, অভিবাসীদের ফিরিয়ে দেয়া, সীমান্তে দেয়াল নির্মাণ করা, শরণার্থী শিশুদের বাবা-মা থেকে আলাদা করে আশ্রয়কেন্দ্রে আটকে রাখাসহ বহু বিতর্কিত পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। সর্বশেষ বিদেশি বংশোদ্ভূত চার নারী কংগ্রেস সদস্যকে আমেরিকা ছেড়ে যেতে বলে তীব্র সমালোচনার শিকার হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। কিন্তু তিনি নিজেই একজন অভিবাসীরই বংশধর। তার স্ত্রী মেলানিয়াও অভিবাসী। আর ট্রাম্পের দাদা ফ্রেডরিক ছিলেন বর্তমান জার্মানির অংশ বাভারিয়ার নাগরিক। সেখানে ঠাঁই না পেয়ে নিউ ইয়র্কে আসতে বাধ্য হয়েছিলেন। নিজ জন্মভূমি থেকে বিতাড়িত হওয়ার আগে সেখানে থাকার অনুমতি চেয়ে বাভারিয়ার তৎকালীন শাসক বরাবর একটি চিঠি লিখেছিলেন ফ্রেডরিক।
Trending
- বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় গণমানুষকে সোচ্চার হতে হবে
- সেনা হত্যার মাধ্যমে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে শেখ হাসিনা
- বাংলাদেশ নতুন নির্বাচনের দাবীতে লন্ডনে ইআরআইয়ের মানব বন্ধন
- বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে ইআরআইয়ের নানা কর্মসূচি পালিত
- নির্বাচন বাতিলের দাবিতে বৃটিশ পার্লামেন্টের সামনে যুক্তরাজ্য বিএনপির বিক্ষোভ
- বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর অফিসের সামনে যুক্তরাজ্য বিএনপি’র বিক্ষোভ, স্বারকলিপি প্রদান
- ইআরআইয়ের সেমিনারে বক্তারা: ২৮ অক্টোবরের ঘটনার বিচার হবে আন্তর্জাতিক আদালতে
- সরকার ‘মাস্টারপ্ল্যান’ করে বিএনপির ওপর হামলা করেছে : ফখরুল